কেনিংটন ওভাল, কার্ডিফ, ব্রিস্টলের পর টনটনেও বাংলাদেশের পতাকা বিক্রি করছেন চার্লটি ক্যারিন। বাংলাদেশের আগের চার ম্যাচের তিন ভেন্যুতেই ভ্যান ভর্তি করে বাংলাদেশের জার্সি, ক্যাপ এবং পতাকার পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন তিনি।
ওভাল-কার্ডিফে বেশি হলেও ব্রিস্টলে বিক্রি ভালো হয়নি তার। কারন বৃষ্টির কারনে ব্রিস্টলে শ্রীলংকার বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিলো।
আগের ভেন্যুগুলোর মত টনটনেও কথা হলো চার্লটির সাথে। আগেরবার চার্লটি বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের পতাকা বিক্রি করতে পেরে আমার খুবই ভালো লাগছে।’
এবার বললেন, ‘ইংল্যান্ডের বাইরে ভারতের মত বাংলাদেশের পতাকার চাহিদা বেশি। মাঠে যারাই খেলা দেখতে আসছেন বেশিরভাগ সমর্থকই বাংলাদেশের পতাকা-জার্সি কিনছেন। আমারও খুব ভালো লাগছে বিভিন্ন ভেন্যুতে ঘুড়ে বাংলাদেশের পতাকা বিক্রি করতে।’
বাংলাদেশের পরের ম্যাচগুলোর ভেন্যুতেও যাবার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন চার্লটি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ম্যাচের সবগুলো ভেন্যুতে আমার ভ্যান নিয়ে হাজির হবার ইচ্ছা আছে। কারন ম্যাচের দিন বাংলাদেশের পতাকা বেশি বিক্রি হচ্ছে।’
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কতগুলো জার্সি-পতাকা বিক্রি হয়েছে জানতে চাইলে চার্লটি বলেন, ‘প্রায় ৬-৭শ পতাকা-জার্সি বিক্রি হয়েছে। পতাকা ৪ থেকে ৫ পাউন্ড এবং জার্সি ১২ থেকে ১৫ পাউন্ডে বিক্রি করা হচ্ছে।’
আগের সব ভেন্যুর মত টনটন স্টেডিয়ামের পাশেও দেখা গেলো অস্থায়ী বিক্রেতাদের। আজ (১৭ জুন) বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ। কিন্তু এখানে বাংলাদেশের জার্সি-পতাকার বিক্রেতা বেশি।