অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরানোর প্রচারণায় ও ডি লা প্লাতা নদীর তীরে গ্লোরি ওয়াকওয়েতে স্থাপন করা হয়েছিল লিওনেল মেসির একটি মূর্তি। তবে বছর ঘুরতেই সেটি দুইবার দুষ্কৃতিকারীর কবলে পড়লো। আগেরবার অর্ধেক অংশ ভেঙে ফেললেও এবার পুরোটাই গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
ফটবল যাদুকর মেসির উপর কার এত রাগ? এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। ফলে ঠিক কী কারণে মূর্তি ভাঙচুর করা হয়েছে তাও অজানা।
চিলির কাছে শতবর্ষী কোপা আমেরিকার ফাইনালে হারের পর আর্জেন্টিনার জার্সিকে বিদায় বলে দিয়েছিলেন মেসি। স্বদেশবাসীসহ গোটা ফুটবল বিশ্বই তার এই অপ্রত্যাশিত সিদ্ধান্ত বদলের আকুতি জানায়। মেসিকে ফেরানোর প্রচারণার অংশ হিসেবে এ মূর্তিটি উন্মোচন করেছিলেন সিটি মেয়র হোরাসিও রদ্রিগেজ।
এদিকে আর্জেন্টাইন আইকনের সম্মানে করা মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড়ই উঠেছে। বিশ্ব মিডিয়াতেও এটি বেশ আলোড়ন তুলেছে এ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৬ সালে মেসিকে পেছনে ফেলে ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর দেওয়া ব্যালন ডি’অর ট্রফিও ওঠে রিয়াল মাদ্রিদের পর্তুগিজ সুপারস্টারের হাতে। এরপরই মেসির মূর্তির পা ভেঙে দিয়েছেল দুষ্কৃতিকারীরা।