ক্রীড়াবিশ্বে প্রতিদিনই ঘটে কোনো না কোনো উল্লেখ্যযোগ্য ঘটনা। ঘটনা মনে থাকলেও সময় কিংবা তারিখ মনে রাখাটা কষ্টকর। ক্রীড়া বিশ্বে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো স্মরণ করিয়ে দিতেই আমাদের এই আয়োজন। এক নজরে দেখে নিন ক্রীড়াবিশ্বে আজকের দিনে কি ঘটেছিল।
২০০১ : ৯২ বছর বয়সে ওপারে পাড়ি জমান অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি ব্যাটার স্যার ডন ব্র্যাডম্যান।
১৯৩৮ : ভারতীয় ক্রিকেটের অন্যতম স্টাইলিশ ব্যাটার হিসেবে বিবেচিত হন ফারুখ ইঞ্জিয়ার। এই দিন জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ভারতের জার্সিতে খেলেছেন ৪৫ টেস্ট।
১৯৯৩ : দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ৪৩ রানে অলআউট হওয়ার নজির গড়ে পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই ওয়ানডে পাকিস্তানি ব্যাটার জাহিদ ফজল (২১) ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের কোটায় পৌঁছাতে পারেননি। মূলত ক্যারিবিয়ান পেসার কোর্টনি ওয়ালশের (১৬ রানে ৪ উইকেট) বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল পাকিস্তান।
১৯৭৫ : ইংলিশ পেসার পিটার লেভারের শর্ট ডেলিভারিতে আহত হন এইউন চ্যাটফিল্ড। বাউন্সারে আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। ধারণা করা হয়েছি চ্যাটফিল্ড আর কোনোদিন মাঠেই ফিরতে পারবেন না। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে ক্রিকেট মাঠে ফিরেছিলেন এইউন চ্যাটফিল্ড।
১৯৭১ : অজি স্পিনার স্টুয়ার্ট ম্যাকগিলের জন্মদিন। সামর্থয থাকার পরও অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে ৪৪ টেস্ট আর তিন ওয়ানডের বেশি খেলতে পারেননি। মূলত একই সময়ে খেলা আরেক কিংবদন্তি স্পিনার শেন ওয়ার্ণের ছায়ায় ঢাকা পড়েছিলেন তিনি।
১৯৭৮ : নিজের টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পান ইয়ান বোথাম। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে খেলা বোথামের এই ইনিংসে ছিল এক ছক্কা আর ১২ টি চার। এ ম্যাচেই আট উইকেট শিকার করে ইংলিশদেত এনে দেন ১৭৪ রানের বড় জয়।
১৯৮৯ : ক্যারিয়ারে ছয়টি দ্বিশতক করেছিলেন পাকিস্তানি ব্যাটার জাভেদ মিয়াঁদাদ। ক্যারিয়ারের শেষ দ্বিশতকটি ছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে। এ ম্যাচে মিয়াঁদাদের দ্বিশতকে ভর করে ইনিংস ব্যবধানে জয় পায় পাকিস্তান।
১৯১৪ : জন আর্লটের জন্মদিন। ক্যারিয়ারে কখনও সর্বোচ্চ পর্যায়ে ক্রিকেট খেলেননি। তিনি ক্রিকেট বিশ্বের দারুণ ধারাভাষ্য দিয়ে।
২০১৭ : পুনেতে মুখোমুখি হয়ে অস্ট্রেলিয়া এবং ভারত। এই টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ম্যাচে ১২ উইকেট শিকার করেন স্পিনার স্টিভ ও'কিফ। এখন পর্যন্ত ভারতে এটাই সফরকারী কোনো স্পিনারের সেরা বোলিং ফিগার।
১৮৮৬ : ইংলিশ ওপেনার ওয়ালি হার্ডিঞ্জের জন্মদিন। ইংল্যান্ডের হয়ে মাত্র একটি টেস্ট খেলেছিলেন। মূলত জ্যাক হবস এবং হার্বার্ট সুচলিফের কারণে ইংল্যান্ডের হয়ে সুযোগ পাননি। ইংলিশদের জাতীয় ফুটবল দলেও খেলেছেন হার্ডিঞ্জ।
১৯৬৬ : মুত্তিয়া মুরালিধরনের আবির্ভাবের আগে লঙ্কান স্পিনের ভরসা ছিলেন ডন অনুরাশ্রী। তার জন্ম এই দিনে। লঙ্কানদের হয়ে সেই সময়ে ১৮ টেস্টে মাঠে নেমেছিলেন।
১৮৫৫ : অস্ট্রেলিয়ান স্থুলাকায় ক্রিকেটার জর্জ বন্নরের জন্মদিন।
১৯৫৪ : অস্ট্রেলিয়ান উউকেটরক্ষক স্টিভ রিক্সনের জন্মদিন।
১৯৭৭ : কিউই ক্রিকেটার ম্যাথিউ বেলের জন্মদিন। কিউইদের হয়ে মাত্র ১৭ টেস্টে মাঠে নামার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[আমরা এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ইনস্টল করুন আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস ]