ক্রীড়াবিশ্বে প্রতিদিনই ঘটে কোনো না কোনো উল্লেখ্যযোগ্য ঘটনা। ঘটনা মনে থাকলেও সময় কিংবা তারিখ মনে রাখাটা কষ্টকর। ক্রীড়া বিশ্বে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো স্মরণ করিয়ে দিতেই আমাদের এই আয়োজন। এক নজরে দেখে নিন ক্রীড়াবিশ্বে আজকের দিনে কি ঘটেছিল।
১৯৩১ : ইংলিশ বোলার ফ্রেডি ট্রু ম্যানের জন্মদিন। ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরা পেসার হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে।
১৮৮৬ : ইংল্যান্ডের ইতিহাসের অন্যতম সেরা উইকেটরক্ষক টাইগার স্মিথের জন্মদিন। ৪১ বছর বয়সেও লাঞ্চের আগে সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
১৯৯৫ : দুই ইংলিশ কিংবদন্তি গ্রাহাম গুচ এবং মাইক গেটিং ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট ইনিংস খেলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পার্থ টেস্টে নিজের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন এ দুইজন।
১৮৭৩ : অজি বোলার আলব্যাট ট্রটের জন্মদিন। ১৮৯৪-৯৫ সালে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ৪৩ সালে ৮ উইকেট শিকার করেন ট্রট। টেস্ট ক্যারিয়ারে খুব বেশি সফল না হওয়ার পিছনে মূল কারণ ছিল মানসিক স্বাস্থ্যগত সমস্যা। মাত্র ৪১ বছর বয়সেই আত্মঘাতী হন তিনি।
১৯৪৮ : মেলবোর্নে ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে নিজের শেষ টেস্ট ইনিংস খেলেন কিংবদন্তি অজি ব্যাটার স্যার ডন ব্রাডম্যান।
১৯৬৩ : ইংলিশ অলরাউন্ডার ডেভিড ক্যাপেলের জন্মদিন। হয়তো হয়ে উঠতে পারতেন বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। তবে ইয়ান বোথামের কারণে পর্যাপ্ত সুযোগ পাননি টেস্ট ক্যারিয়ারে। এ কারণেই মাত্র ১৫ টেস্টেই থেমেছে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার।
১৯৮৩ : ভারতের সাবেক পেসার শ্রীশান্থের জন্মদিন। আইপিএলে ফিক্সিং কেলেঙ্কারির কারণে ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হয়েছিলেন। ভারতের অন্যতম প্রতিভাবান পেসার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হতো।
১৯৫৩ : অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে টেস্ট ক্রিকেটে খেলতে নামেন ইয়ান ক্রেইগ।
১৯৭০ : দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটার ছিলেন গ্রায়েম পোলক। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ২৭৪ রানের ইনিংস খেলেন পোলক।
১৯৮২ : ফিদেল এডওয়ার্ডস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরাক্রমশালী পেস ইউনিটের পর সবচেয়ে বেশি ভীতি তিনিই ছড়িয়েছিলেন।
১৯৮৬ : ব্রেন্ডন টেইলর। জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট ইতিহাসের কিংবদন্তি ক্রিকেটার। ফিক্সিং প্রস্তাব গোপন করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হয়েছেন তিনি।
১৯৭১ : ব্রাড হগ। অস্ট্রেলিয়ান স্পিনিং অলরাউন্ডার। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে প্রথম দিককার যাযাবর ব্রিকেটারদের মধ্যে একজন।
১৯৮৯ : ড্যারেন ব্রাভো। ব্রায়ান লারা যোগ্য উত্তরসূরি হতে পারতেন। তবে অকালেই শেষ হয়েছে তার ক্যারিয়ার।
১৯৬৪ : অজি স্পিনার কলিন মিলারের জন্মদিন। ইনজুরির কারণে পেস থেকে স্পিন বোলিং শুরু করেছিলেন মিলার। শেফিল্ড শিল্ডে ৬৩ বছরের রেকর্ড ভেঙে জাতীয় দলের ডাক পেয়েছিলেন মিলার। মূলত শেন ওয়ার্ণের কারণের বেশিরভাগ সময় জাতীয় দলের বাইরেই ছিলেন মিলার।
১৯৫৮-৫৯ : এ সময় ভারতীয় দলে সাট টেস্টে ছয়বার অধিনায়ক পরিবর্তন করা হয়।
১৯৫৮ : ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মিউনিখ ট্রাজেডি। বিমান দূর্ঘটনায় প্রাণ হারান ইউনাইটেডের স্বর্ণালী সময়ের প্রায় সব ফুটবলার।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[আমরা এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ইনস্টল করুন আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস ]