ক্রীড়াবিশ্বে প্রতিদিনই ঘটে কোনো না কোনো উল্লেখ্যযোগ্য ঘটনা। ঘটনা মনে থাকলেও সময় কিংবা তারিখ মনে রাখাটা কষ্টকর। ক্রীড়া বিশ্বে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো স্মরণ করিয়ে দিতেই আমাদের এই আয়োজন। এক নজরে দেখে নিন ক্রীড়াবিশ্বে আজকের দিনে কি ঘটেছিল।
২০১৫ : ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জোহানেসবার্গে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন এবি ডি ভিলিয়ার্স। এক বছর পর অবশ্য সে রেকর্ড নিজের করে নেন কিউই ব্যাটার কোরি অ্যান্ডারসন।
২০০০ : সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ইংল্যান্ডের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এ জয় ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এ ম্যাচেই ফিক্সিং করেন প্রোটিয়া কাপ্তান হ্যান্সি ক্রনিয়ে।
১৯৭২ : ভারতীয় ব্যাটার বিনোদ কাম্বলির জন্মদিন। প্রতিভাবান হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টিকে থাকতে পারেননি। মূলত বেশ উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপণের কারণে ক্যারিয়ার বড় করতে পারেননি তিনি।
১৯৬১ : অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিডনিতে জয় তুলে নিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে পারফর্ম করেন তিন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তারা হলেন- গ্যারি সোবার্স, ল্যান্স গিবস, গ্যারি অ্যালেক্সজান্ডার এবং এলফ ভ্যালেন্টাইন।
১৯৯৯ : দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটের কালো অধ্যায়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজে হোয়াইট ওয়াশ হয়েছিল প্রোটিয়ারা। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে একম্যাচেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। সিরিজের শেষ ম্যাচে জন্টি রোডস ছাড়া আর কোনো প্রোটিয়া ব্যাটার তাদের রান দুই অঙ্কের কোটায় নিয়ে যেতে পারেননি।
১৯৮২ : ভারত-ইংল্যান্ডের মধ্যকার টেস্টে প্রথম বিদেশি অধিনায়ক হিসেবে ইংলিশ অধিনায়ক কেইথ ফ্লেচার টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। মাদ্রাজে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে দুই দলের মাত্র ১৭ উইকেট পড়েছিল। শেষ পর্যন্ত দুই দলই ম্যাচের ফলাফল ড্র মেনে নেয়।
১৯৭৭ : ইমরান খান এবং সরফরাজ নাওয়াজের বোলিং তোপে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় পাকিস্তান।
১৯৯৮ : ঢাকায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের দেওয়া ৩১৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ব্যাটিং রেকর্ড গড়ে মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনের ভারত। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সৌরভ গাঙ্গুলির বিধ্বংসী ১২৪ ও রবিন সিংয়ের ৮২ রানের মারকুটে ইনিংসের উপর ভর করে তখনকার ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড গড়েন তারা। একই সাথে ১ বল হাতে রেখে ৩ উইকেটের জয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপের শিরোপা ঘরেও যায় তাদের।
২০০৪ : দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ম্যাচে একই দিনে দুইবার আউট হন ব্রায়ান লারা। দক্ষিণ আফ্রিকান পেসার আন্দ্রে নেইল টেস্ট চলাকালীন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ব্রায়ান লারা উইকেট নিয়ে তা উদযাপণ করেন।
১৯৩৩ : বডিলাইন টেস্ট চলাকালীন আহত হন অস্ট্রেলিয়ার অনেক কয়েকজন ক্রিকেটার। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড এমসিসিতে একটি অভিযোগ পাঠায়। আর সেখানে এইরকম বডি লাইন টেস্ট ঠেকানোর জন্য প্রতীক হিসেবে কিছু ক্যাবলও পাঠায়।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[আমরা এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ইনস্টল করুন আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস ]