১৯৭৩ : একজনের টেস্টে সম্বল ১ উইকেট, আরেকজন পেয়েছেন ১৮টি। অথচ চেন্নাইতে ম্যাচের উদ্বোধন হয়েছিল এই গাভাস্কার-সোলকারের হাতেই; ধুলি-ওড়া পিচে ভারত পেসার হিসেবে তাদেরই নিয়েছিল। দুজনে মিলে পাঁচ ওভার করেই সরে গিয়েছিলেন দৃশ্যপট থেকে; পরে বিষেন বেদি, ভগবৎ চন্দ্রশেখর, এরাপল্লি প্রসন্ন ও সেলিম দুরানি মিলে ২০ উইকেট তুলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতিয়েছিলেন ভারতকে।
১৯২৬ : এভারটন উইকস এবং ফ্র্যাঙ্ক ওরেলের সঙ্গে মিলে গড়েছিলেন 'থ্রি ডব্লিউজ', ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ভিন্ন মাত্রা পেয়েছিলো তাদের ব্যাটেই। ১৯৫৩-৫৫ সময়কালে ১২ টেস্টের মধ্যে সেঞ্চুরি করেছিলেন ১০টি, এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক সিরিজেই পাঁচটি! সব মিলিয়ে ৪৪ টেস্ট খেলে ৫৬.৬৮ গড়ে রান করেছেন ৩৭৯৮, পরে হয়েছিলেন আইসিসির ম্যাচ রেফারিও। ২০০৬ সালে অবশ্য সব মায়া ছিন্ন করে পাড়ি জমিয়েছেন অন্যলোকে।
১৯২৫ : পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক আব্দুল কারদারের জন্মদিন। ক্যারিয়ারে ২৩ টেস্ট খেলেছিলেন তিনি। আব্দুল হাফিজ নামে ভারতের হয়েও তিন টেস্ট খেলেছিলেন তিনি।
১৯১২ : ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় বারের টানা দুই সেঞ্চুরি করেন জ্যাক হবস। অ্যাডলেডে এ টেস্টে নিজের অভিষেক ম্যাচ খেলেন সাসেক্স অলরাউন্ডার জন ভেইন।
২০১৬ : টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হ্যামিল্টনে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬৯ রানের লক্ষ্যে মাত্র ১৭.৪ ওভারেই জিতে যায় নিউজিল্যান্ড। কোনো উইকেট না হারিয়ে এটাই সর্বোচ্চ রান তাড়া করার রেকর্ড।
১৯০৮ : ইংলিশ ক্রিকেটার ব্রায়েন ভালেন্টাইনের জন্মদিন। ব্যাটিং গড় ৬৪ হওয়ার পরও মাত্র সাত টেস্টেই শেষ হয়েছে তার ক্যারিয়ার।
১৯২৮ : অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার কেন আর্চারের জন্মদিন। শুধু ক্রিকেট নয় বেসবলও ভালো খেলতেন তিনি। এমনকি আমেরিকায় পেশাদার বেসবলের চুক্তিও পেয়েছিলেন তিনি। তবে সে চুক্তি প্রত্যাখান করে ক্রিকেটের সাথে ছিলেন তিনি।
১৯৯৯ : গ্রায়েম হিকের ১০৪ রানের দারুণ ইনিংসে ভর করে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। সিরিজে দারুণ ছন্দে ছিলেন এ ইংলিশ ব্যাটার। তবে বিশ্বকাপ আগ মুহূর্তে অফ ফর্মের কবলে পড়েন হিক।
২০১৪ : গ্যাবায় ভারতের বিপক্ষে দানবীয় ইনিংস খেলেন জেমস ফকনার। ভারতীয় পেসার ইশান্ত শর্মার বিপক্ষে এক ওভারে ৩০ রান তুলে দলকে দুর্দান্ত জয় এনে দেন তিনি।
১৯১৩ : পাতিয়ালার যুবরাজ যাদবেন্দ্র সিংয়ের জন্মদিন। একমাত্র টেস্ট ক্রিকেটার যিনি রাজ্য শাসন করেছিলেন।
১৯৮৭ : মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের ভারতের কাছে হেরেছিল শ্রীলঙ্কা। ওয়ানখেড়ে স্টেডিয়ামে মোহাম্মদ আজহার উদ্দিন ব্যাট হাতে ১০৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। তার ব্যাটে ভর করেই ২৯৯ রানের সংগ্রহ পায় ভারত। জবাবে ২৮৯ রানে থামে লঙ্কান ইনিংস। ৯৮ রানে আউট হন লঙ্কান ব্যাটার রোশান মহানামা।
১৯২৭ : আর্জেন্টিনার কাছে ইংল্যান্ডের হার। ফুটবল নয়, খেলাটা ছিল ক্রিকেট।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[আমরা এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ইনস্টল করুন আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস ]