১৯৯৭ : ওয়ানডেতে তো আরও কতগুলো হ্যাটট্রিকই হয়েছে, কিন্তু নিজের শেষ ওয়ানডেতে হ্যাটট্রিকের কীর্তি কেবল অ্যান্থনি স্টুয়ার্টই গড়েছেন। মেলবোর্নে পাকিস্তানের বিপক্ষে পরপর তিন বলে তুলে নিয়েছিলেন ইজাজ আহমেদ, মোহাম্মদ ওয়াসিম ও মঈন খানকে, ম্যাচ শেষ করেছিলেন ৫-২৬ বোলিং ফিগারে। কিন্তু এটাও যথেষ্ট হয়নি অস্ট্রেলীয় নির্বাচকদের মন গলাতে, তিন ম্যাচেই থেমে গিয়েছিল তাঁর ক্যারিয়ার।
১৯৯৩ : সিডনিতে বার্ষিক ওয়ার্ল্ড সিরিজের প্রথম ফাইনালে প্রথম পরিবর্তিত বোলার হিসেবে এসেছিলেন কার্টলি অ্যামব্রোস। তাঁর হাতের রিস্টব্যান্ড ডিন জোন্সের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটচাচ্ছিলো বলে সেটা খুলে ফেলতে বাধ্যই হয়েছিলেন ব্যাটসম্যানের অনুযোগে। কিন্তু এটাই কাল হয়েছিলো অস্ট্রেলিয়ার, অ্যামব্রোসের ৫-৩২ বোলিং ফিগারের কাছেই হারতে হয়েছিল ম্যাচ।
১৯৩১ : সাত মাসের কম সময়ের মধ্যে ক্যারিয়ারের চতুর্থ দ্বিশতক হাঁকিয়েছিলেন স্যার ডন ব্রাডম্যান।
১৯৫৬ : ক্যারিবিয়ান পেসার ওয়াইন ড্যানিয়েলের জন্মদিন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছিলেন মাত্র ১০ টেস্ট। তবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ছিলেন বেশ ভয়ংকর। ১৯৭৬ সালে ইংল্যান্ডকে হারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন ড্যানিয়েল।
১৯১১ : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটার ইভান বোরোর জন্মদিন। প্রথম ক্যারিবিয়ান ব্যাটার হিসেবে ইংল্যান্ডের মাটিতে সেঞ্চুরি করেন তিনি। ওল্ড ট্রাফোর্ডের তার ব্যাটে ভর করেই ম্যাচ জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[আমরা এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ইনস্টল করুন আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপস ]