কমনওয়েলথ গেমসের একমাত্র বাধ্যতামূলক ইভেন্ট হিসেবে থাকবে সাঁতার ও অ্যাথলেটিকস। যার ফলে আয়োজক দেশ নতুন দর্শকদের আকৃষ্ট করতে পারবে। একই সাথে এ পরিকল্পনা কমনওয়েলথ গেমেসে একটি নব যুগের সূচনা করবে বলেও ধারণা কমনওয়েলথ গেম ফেডারেশনের (সিজিএস)।
সিজিএস ‘২০২৬/৩০ কৌশলগত রোডম্যাপ’ অনুমোদন করা হয়েছে। যেখানে ২০২৬ সাল থেকে সর্বজনস্বীকৃত ১৫টি স্পোর্টস যুক্ত করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আয়োজক হতে ইচ্ছুক দেশগুলো তাদের পছন্দ মতো লেক্রোস ও প্রাচীর আরোহনের মতো সাংস্কৃতিক ক্রীড়াগুলোরও প্রস্তাব দিতে পারবে। এছাড়া সহ-আয়োজকরা একাধিক শহর ও দেশে সম্ভাবনাময় পাইলট ইভেন্টসহ ই-স্পোর্টস অন্বেশনের প্রস্তাবনা দিতে পারবে।
সিজিএফের সভাপতি লুইস মার্টিন আশা প্রকাশ করেন, এসব পরিকল্পনা কমনওয়েলথ গেমেসে একটি নব যুগের সূচনা করবে। তিনি বলেন, ‘কমনওয়েলথ ভুক্ত দেশ জুড়ে নিজেদের মর্যাদা বজায় রাখার জন্য আমাদেরকে খেলাগুলোকে খাপ খাওয়ানো, বিকশিত করা এবং আধুনিকীকরণ প্রয়োজন।’
২০২০ টোকিও অলিম্পিকে স্কেটবোর্ডিং, ক্লাইম্বিং ও সার্ফিংকে প্রথমবারের মতো যুক্ত হওয়া তরুণদের আকৃষ্ট করেছে। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকের জন্য ব্রেকড্যান্সিংকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। চীনে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ এশিয়ান গেমেসের মেডেল ইভেন্ট হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে ই-স্পোর্টস।
২০২২ সালে ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে অনুষ্ঠিতব্য কমনওয়েলথ গেমেসে ১৯টি ভিন্ন ক্রীড়া আয়োজন করা হবে। তবে ২০২৬ সালে আয়োজক এখনো নির্ধারিত হয়নি। সাবেক ইংলিশ কলোনিভুক্ত ৫৪টি দেশ নিয়ে কমনওয়েলথ এসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে।
স্পোর্টসমেইল২৪/আরএস
[sportsmail24.com এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার ভিডিও-ছবি এবং সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ব্রাউজ করুন যেকোন ঠিকানায়। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে ইনস্ট্রল করে নিতে আমাদের অ্যাপস ]