সরকারি চাকরির আশ্বাস পেলেও করোনা পরিস্থিতিতে তা আর পেয়ে ওঠা হয়নি। বাধ্য হয়ে সংসার চালাতে বাংলা মদ বানিয়ে বিক্রি করছেন ভারতের জাতীয় ক্যারাটে আইকন রাঁচির বিমলা মুণ্ডা। শুনতে অবাক লাগলেও এমন ঘটনায় স্যোশাল মিডিয়া জুড়ে তোলপার শুরু হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে খ্যাতি রয়েছে মুণ্ডার। দেশের ক্রীড়ামহলেও তাকে জানানো হয় কুর্নিশ। কিন্তু কোভিড-১৯ পরিস্থিতি সব পাল্টে দিয়েছে। জাতীয় ক্যারাটে আইকন রাঁচির বিমলা মুণ্ডা ক্যারেটে রিং থেকে নেমে এসেছেন ফুটপাথে। বিক্রি করছেন দেশি মদ।
২০১১ সালের ৩৪তম জাতীয় গেমসে ঝাড়খণ্ডের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন বিমলা মুণ্ডা। সেবার রুপো জিতলেও অক্ষয় কুমার আয়োজিত চতুর্থ কুডো কম্পিডিশনে বিমলা জয় করেন সোনা। এরপর রাশি রাশি মেডেল পেয়েছেন তিনি।
জয়ের হাত ধরেই এসেছিল আশ্বাস আর প্রতিশ্রুতি। খোদ ঝাড়খণ্ড সরকার তাকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। তবে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কোন চিঠি পাননি তিনি। বাধ্য হয়ে জীবন চালাতে এখন রাস্তায় বসে বিক্রি করছেন দেশি মদ।
.@DC_Ranchi अविलंब संज्ञान लें एवं खेल सचिव से समन्वय स्थापित कर बहन विमला को हर तरह की मदद पहुँचाते हुए सूचित करें।
— Hemant Soren (घर में रहें - सुरक्षित रहें) (@HemantSorenJMM) October 18, 2020
साथ ही राज्यवासियों को बताना चाहूँगा की हमारी आगामी खेल नीति के क्रियान्वित होने पर खिलाड़ियों का भविष्य संवरेगा। https://t.co/1zLRrFKRjr
বিষয়টি ভারতে স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাস হওয়া ছাড়াও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে প্রতিবেদন। সংবাদ মাধ্যমে মুণ্ডা বলেন, ‘মনপ্রাণ দিয়ে খেলেছিলাম, ভেবেছিলাম সরকার পাশে থাকবে, চাকরি পাব। সরকার কোন নজরই দেয়নি। আমরা আদিবাসী, হাঁড়িয়া (দেশি মদ) বিক্রি আমাদের অনেক দিনের প্রথা। সেই কাজই করছি।’
মুণ্ডার একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় সরব হয়ে উঠেছেন নেটাগরিকরাও। বিক্ষোভের ঢেউ আছড়ে পড়েছে প্রশাসনের দেওয়ালেও। এ ঘটনার নড়েচড়ে বসেছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও। নিজে ভিডিওটি শেয়ার করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস ]