রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওতে জৈব-সুরক্ষা পরিবেশে থাকা বিসিবি প্রেসিডেন্ট’স কাপের সাথে জড়িত খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের করোনা পরীক্ষার জন্য আবারও নমুনা নেওয়া হয়েছে। রোববার (১৮ অক্টোবর) সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষা করে সোমবারই রিপোর্ট দেওয়া হবে।
খেলোয়াড়-কোচিং স্টাফ-টিম বাস চালক ও হোটেল স্টাফসহ মোট ১২৬ জনের করোনা নমুনা নেওয়া হয়েছে বলে বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর আগে টুর্নামেন্ট শুরুর দু’দিন আগে ৯ অক্টোবর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল।
এদিকে ইতোমধ্যে করোনার উপসর্গ থাকায় অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ১০ জন ক্রিকেটার ও দু’জন সাপোর্ট স্টাফকে কোয়ারেন্টিতে পাঠানো হয়েছে। করোনা লক্ষণ থাকায় তাদেরকে বিসিবি একাডেমিতে আলাদাভাবে রাখা হয়। বাকিরা বিকেএসপিতে রয়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ বাতিল হওয়ায় যুবাদের ক্যাম্পও স্থগিত করেছে বিসিবি।
করোনা ইস্যুতে এখনো বিসিবিকে বড় কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্টেডিয়াম অঞ্চলটি লাল ও সবুজ জোনে বিভক্ত করার ফলে উপকৃত হচ্ছে বিসিবি। ক্রিকেটাররা যে জায়গাগুলো ব্যবহার করছে, তাহলো- সবুজ জোন। এর বাইরের বাকি জায়গাগুলো লাল জোনের অর্ন্তভুক্ত।
সবুজ জোনের অভ্যন্তরে রয়েছে ক্রিকেটারদের ড্রেসিংরুম, মাঠের প্রবেশদ্বার লোহার গেট, কোরিডোর, আউট ফিল্ডস, একাডেমি মাঠ, ইনডোর, বাইরের নেট এবং জিম। সবুজ অঞ্চলে নির্দিষ্ট কর্মীরা তদারকি করেন। এছাড়া লাল জোনে স্টেডিয়ামের এক পাশে বিসিবি অফিস, মিডিয়া প্লাজা, গ্যালারি, পার্কিং এলাকা এবং আসবাপত্রে দোকান রয়েছে। অনুমতি ছাড়া লাল জোনের কেউই সবুজ জোনে প্রবেশ করতে পারবে না।
[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস]