বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুটবল স্টেডিয়াম বানাচ্ছে চীন

স্পোর্টসমেইল২৪ স্পোর্টসমেইল২৪ প্রকাশিত: ০৮:৩১ পিএম, ২২ এপ্রিল ২০২০
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুটবল স্টেডিয়াম বানাচ্ছে চীন

স্টেডিয়ামটি দেখতে ‘পদ্ম ফুল’-এর মতো হবে, ছবি : গেটি ইমেজ

প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের তোপে কাঁপছে পুরো বিশ্ব। উৎপত্তিস্থল চীনসহ এখনো মুক্তি মিলেনি পুরো বিশ্বের। তবে এর মাঝেই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে স্টেডিয়াম বানাচ্ছে চীন। যা হতে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুটবল স্টেডিয়াম।

চীনের গুয়াংজু এভারগ্রান্দে নির্মাণধীন স্টেডিয়ামটি তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা।

স্টেডিয়ামটির ধারণ ক্ষমতা হবে প্রায় ১ লাখ। ইতোমধ্যে যা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গেছে। স্টেডিয়ামটি তৈরি করছে দেশটির সুপার লিগ চ্যাম্পিয়ন ক্লাব গুয়াংজু।

গুয়াংজুর বলছে, স্টেডিয়ামটি দেখতে হবে ‘পদ্ম ফুল’-এর মতো। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে জানানো হয়েছে।

এভারগ্রান্দে রিয়াল এস্টেটের সভাপতি বলেছেন, বিশ্বমানের স্টেডিয়ামের স্থাপত্য সিডনির অপেরা হাউজ এবং দুবাইয়ের বুর্জ খলিফার সঙ্গে তুলনা করা হবে। আমরা এটিকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে বড় ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে নেমেছি।

ধারণ ক্ষমতায় বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম হলো বার্সেলোনার ন্যু’ ক্যাম্প। ৯৯ হাজার কিছুটা বেশি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ওই স্টেডিয়ামে। গুয়াংজুর স্টেডিয়াম তৈরি করে ন্যু’ ক্যাম্পকে ছাড়িয়ে যাবে তারা।

সব স্টেডিয়ামের মতো এতেও থাকবে প্রেস বক্স, খেলোয়াড়দের উন্নত ড্রেসিং রুমসহ আরও অনেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। ভিভিআইপিদের জন্য ব্যক্তিগত ১৬টি ও ভিআইপিদের জন্য ১৫২টি কামরা বানানো হবে।

[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস ]



শেয়ার করুন :


আরও পড়ুন

২০২৩ এশিয়ান কাপ ফুটবল আয়োজনের স্বত্ত পেল চীন

২০২৩ এশিয়ান কাপ ফুটবল আয়োজনের স্বত্ত পেল চীন

ফুটবল আয়োজনে হঠাৎ ক্ষ্যাপা ইতালিয়ান ফেডারেশন

ফুটবল আয়োজনে হঠাৎ ক্ষ্যাপা ইতালিয়ান ফেডারেশন

জুনের সকল ম্যাচ স্থগিত করেছে ফিফা

জুনের সকল ম্যাচ স্থগিত করেছে ফিফা

ছিলেন রেফারি, করোনা লড়াইয়ে এখন তিনি নার্স

ছিলেন রেফারি, করোনা লড়াইয়ে এখন তিনি নার্স