বিশ্বকাপের আগেই নিজের পারফর্মে সকলের নজর কেড়েছিলেন ফ্রেঞ্চ তারকা কিলিয়ান এমবাপে। সেই ভালো লাগা শেষ পর্যন্ত সবাইকে অবাক কনের দিলেন তিনি। বিশ্বকাপের পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি স্বরূপ পেলেন বিশ্বকাপের সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার।
বয়সটা মাত্র ১৯, এই বয়সেই পেলের মতো কিংবদন্তির পাশে নাম লিখালেন এমবাপে। গ্রুপ পর্ব আর নকআউট ম্যাচগুলোর মতো ফাইনালেও এমবাপে খেলে গেছেন দুর্দান্ত প্রতাপের সাথে। ফাইনালে তার গতির কাছে রীতিমত পর্যদুস্ত ক্রোয়েশিয়ার ডিফেন্ডাররা।
বিশ্বকাপে ছয় ম্যাচ খেলে এমবাপের নামে কোন এসিস্ট না থাকলেও গোল করেছেন ৩টি। তবে এসিস্ট নেই বলতে নামে মাত্র নেই, তার কি-পাস থেকেই সূচনা হয়েছিল ফ্রান্সের কয়েকটি গোলের। এমবাপে তার ডান পায়ে করেছেন ২ গোল আর বাঁ পায়ের সাহায্য এক গোল।
রাশিয়া বিশ্বকাপে তার সমসাময়িক আর কোন খেলোয়াড়ই আশেপাশে ভিড়তে পারেননি। তাই খুব সহজেই আর উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কারটি নিজের করে নিয়েছেন ফরাসি তারকা।
উল্লেখ্য, ক্রোয়েশিয়াকে ৪-২ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে আগামী চার বছরের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফ্রান্স। এটি তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শীরোপা। এর আগে ১৯৯৮ সালে ফিফা বিশ্বকাপের ষোড়শতম আসরে নিজেদের মাঠে চ্যাম্পিয়ন হয় ফ্রান্স।