দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে একশ উইকেট শিকারের মাইল ফলক ছুলেন সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একশ উইকেট শিকারের কীর্তি গড়েন লঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চার উইকেট শিকার করে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হয়েছেন সাকিব।
সোমবার (৯ আগস্ট) পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ ম্যাচে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অ্যাশটন টার্নারকে ফিরিয়ে এ কীর্তি গড়েন সাকিব। এর মাধ্যমে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রতিষ্ঠা করলেন এক অন্যন্য ক্লাব। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখনও কোনো অলরাউন্ডার একশ উইকেট এবং হাজার রানের কীর্তি গড়তে পারেন নি। বেশ আগেই এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেও সোমবার একশ উইকেটের কীর্তি গড়েন তিনি।
টেস্ট ক্রিকেটে একশ উইকেট এবং এক হাজার রানের কীর্তি গড়েছেন ৭১ জন অলরাউন্ডার। ওয়ানডে ক্রিকেটে এ সংখ্যা ৬৫। তবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক হাজার উইকেট এবং একশ উইকেট নেওয়ার একমাত্র ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান।
টেস্ট এবং ওয়ানডে উভয় সংস্করণে ২৪ জন ক্রিকেটার ব্যাট হাতে একহাজার রান এবং একশ উইকেট শিকার করেছেন। বলাই বাহুল্য তিন সংস্করণে এক মাত্র ক্রিকেটার হিসেবে এ কীর্তি গড়েছেন সাকিব আল হাসান।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এক হাজার রান করা ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৮ উইকেট শিকার করেছেন শহীদ আফ্রিদি। তবে তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোই এ ক্লাবের অংশ হতে পারবেন না।
এছাড়াও এক হাজার রান করা ক্রিকেটারদের মধ্যে এরপর সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডোয়াইন ব্রাভো এবং মোহাম্মদ নবী। তারা শিকার করেছেন যথাক্রমে ৭৬ এবং ৭২ উইকেট।
একশ উইকেট শিকারের দ্বারপ্রান্তে থাকা টিম সাউদি এবং রশিদ খান এখনও টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৩০০ রানও করতে পারেননি। তাই বলা যায় সাকিব বেশ দীর্ঘ সময়ই এ ক্লাবের একক সদস্য হয়ে থাকবেন।
স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর
[sportsmail24.com এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও। খেলাধুলার ভিডিও-ছবি এবং সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ব্রাউজ করুন যেকোন ঠিকানায়। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে ইনস্ট্রল করে নিতে আমাদের অ্যাপস ]