২০১৯ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানের পারফরম্যান্সে যতটা স্বপ্ন দেখিয়েছিল বাংলাদেশকে ঠিক ততটাই হতাশ করেছিল বেশিরভাগ সদস্যের পারফরম্যান্স। আর তাই তো হতাশাকে সঙ্গী করে অষ্টম স্থানে থেকে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করে বাংলাদেশ।
বিশ্বকাপ চলাকালিন সময়ে ফাঁস হয়েছিল বাংলাদেশের ড্রেসিং রুমের বিতর্ক। সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছিল মাহমুদউল্লাহকে দলে চান না সাকিব। এমনি তাকে বাদ না দেওয়ায় মিটিং থেকে উঠে গিয়েছিলেন সাকিব। এমন কথাও শোনা গেছে।
করোনাভাইরাসের সময়টাতে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকফ্রেঞ্জির সঙ্গে ফেসবুক লাইভ আড্ডায় যুক্ত হয়েছিলেন বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আর সেখানেই উঠে আসে সে প্রসঙ্গ তবে তা নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ তিনি। সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, দলের ভেতরের কথা ভেতরে থাকাই ভালো। তবে বিতর্কটা সত্য ছিল না- সে কথাও জানান তিনি।
মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমি দুইটা জিনিস বলতে চাই। এক. ড্রেসিংরুম এমন একটা জায়গা যেটা আমাদের নিজস্ব। আমি প্রত্যেকের নিজের জায়গাকে আমরা সম্মান করি। এখানে অনেকেরই আবেগ জড়িত, অনেকের কষ্ট জড়িত,অনেকের ঘাম জড়িত। অনেকের রক্তও জড়িত হয়তোবা। অনেক সময় আমরা ফিল্ডিং করতে গেলে আমাদের হাত পা কেটেও যায়। আমি ড্রেসিংরুমের কথা কারও সঙ্গে শেয়ার করব না, কখনওই না। এটা আমি পছন্দও করি না। আমি এটা পছন্দও করি না আমার কোন টিমমেট করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত হচ্ছে, কিছু যদি বাইরে আসেও সে জিনিসটা যেন প্রপারলি আসে। ভাঙা ভাঙা যেন কিছু না আসে। যে কথাগুলো বের হয়েছিল সত্য ছিল না, আমি আবারও বলছি। পুরোটা সত্য ছিল না এখানে। জিনিসটা অন্যভাবে উপস্থাপন করা হয়েছিল। যেটার কারণে আমি কিছুটা হতাশ ছিলাম। কথা হয়েছিল ইস্যুটা নিয়ে, সাকিব আর আমার মধ্যে। সাকিব আর আমার মধ্যে আসলে কিছুই হয়নি। কোন কথাই হয়নি। কথা কাটাকাটি আসবে কোথা থেকে?’
[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস ]