ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য ভারতীয় এক জুয়াড়ির কাছ থেকে প্রস্তাব পাওয়ার পর তা গোপন করার অপরাধে সবধরনের ক্রিকেট থেকে সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে আইসিসি। তবে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এক বছর স্থগিত রাখা হয়েছে।
২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) সাকিবের বিরুদ্ধে এ রায় দেয়। রায় ঘোষণার দিন থেকে সাকিবের বিরুদ্ধে তা কার্যকর হওয়ায় আজ ২৮ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সাজার ৬ মাস পূর্ণ হলো। অর্থাৎ আর ৬ মাস পর, চলতি বছরের ২৯ অক্টোবর থেকে মাঠে ফিরতে পারবেন সাকিব।
এদিকে নিষেধাজ্ঞার ৬ মাস পূর্ণ হওয়ায় বাকি ৬ মাস পর সাকিব আল হাসান একজন যোদ্ধার বেশে ফিরে আসবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন টাইগার ক্রিকেটার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
মঙ্গলবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেইজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ আশা প্রকাশ করেন। মোসাদ্দেক লিখেন, ‘সাকিব ভাই ৬ মাসের সাসপেনশন শেষ করেছেন। মাত্র ৬ মাস বাকি। তিনি একজন যোদ্ধার মতো ফিরে আসবেন।’
আইসিসিরি দুর্নীতি-বিরোধী নিয়ম বা অ্যান্টি করাপশন কোড লংঘনের তিনটি অভিযোগই সাকিব আল হাসান স্বীকার করে নেওয়ায় সে সময় আর শুনানি করার প্রয়োজন হয়নি।
আইসিসির তথ্য মতে, ২০১৮ সালে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ ও ২০১৮ সালে আইপিএল চলাকালে সাকিবকে দুর্নীতির প্রস্তাব দেওয়া হয়। ভারতীয় জুয়াড়ি দীপক আগারওয়ালের কাছ থেকে পাওয়া ওই প্রস্তাবের বিষয়ে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে জানাননি সাকিব।
[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস ]