আফগানিস্তান দলের বিশ্বকাপ অভিষেক ঘটে ২০১৫ আসরে। লীগ পর্বে ‘এ’ গ্রুপে ষষ্ঠ অবস্থানে থেকে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয় দলটি। টুর্নামেন্টে ৬ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে জয়ী হয়ে মাত্র ২ পয়েন্ট নিয়েই ছিটকে পড়ে আফগানরা। তাদের একমাত্র জয়টি এসেছে তৃতীয়বার বিশ্বকাপ খেলা স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। এশিয়ার দলটির জয়ের হার ১৬.৬৬ শতাংশ।
২০১৯ বিশ্বকাপের আগে দলটির অতীত পারফরমেন্স ও গুরুত্বপূর্ন কিছু পরিসংখ্যানের দিকে দৃষ্টি দেয়া যাক:
অতীত পারফরমেন্স
২০১৫- লীগ পর্বে ‘এ’ গ্রুপে ষষ্ঠ স্থান
ব্যাটিং পারফরমেন্স
২৩২-বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ। ২০১৫ আসরে যা শ্রীলংকার বিপক্ষে করেছিল তারা।
১৪২- বিশ্বকাপে আফগান দলের সর্বনিন্ম স্কোর। ২০১৫ আসরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
২৫৪- বিশ্বকাপে কোন আফগান খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ রান। রেকর্ডটির মালিক সামিউল্লাহ শিনওয়ারি।
৯৬- বিশ্বকাপে এক ইনিংসে আফগান কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ রান। ২০১৫ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন সামিউল্লাহ শিনওয়ারি।
২-হাফ সেঞ্চুরি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ অর্ধশতকের ইনিংস। যার মালিক সামিউল্লাহ শনওয়ারি।
বোলিং পারফরমেন্স
১০ উইকেট- বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা। যার মালিক শাপুর জাদরান।
৪/৪৮- বিশ্বকাপে আফগান কোন খেলোয়াড়ের সেরা বোলিং ফিগার। ২০১৫ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে এ কৃতি গড়েন শাপুর জাদরান।
উইকেটরক্ষক পারফরমেন্স
৭-ডিসমিজাল-বিশ্বকাপে কোন উইকেটরক্ষকের সেরা সাফল্য। যার মালিক আফসার জাজাই।
৩-ডিসমিজাল- বিশ্বকাপে এক ইনিংসে আফগান কোন উইকেটরক্ষকের সেরা সাফল্য। ২০১৫ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আফসার জাজাইর সাফল্য।
ফিল্ডিং পারফরমেন্স
৩ ক্যাচ- বিশ্বকাপে আফগান কোন ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ ক্যাচ সংখ্যা। মোহাম্মদ নবী, নজিবুল্লাহ জাদরান এবং নওরোজ মঙ্গল তিন জনই তিনটি করে ক্যাচ নিয়েছেন।
২ ক্যাচ- বিশ্বকাপে এক ইনিংসে আফগানিস্তানের কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ সংখ্যা। ২০১৫ বিশ্বকাপে মোহাম্মদ নবী অস্ট্রেলিয়া, নজিবুল্লাহ জাদরান অস্ট্রেলিয়া এবং নওরোজ মঙ্গল শ্রীলংকার বিপক্ষে ২টি করে ক্যাচ নিয়েছিলেন।