শোয়েবের গতির রেকর্ড ভেঙেছিলেন দাবি সামির

স্পোর্টসমেইল২৪ স্পোর্টসমেইল২৪ প্রকাশিত: ০৩:৫১ পিএম, ০১ মে ২০২২
শোয়েবের গতির রেকর্ড ভেঙেছিলেন দাবি সামির

২০০২ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬১.১ কিমি বেগে বল করে ক্রিকেট বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন পাকিস্তানি পেসার শোয়েব আখতার। দুই দশক পেরিয়ে গেলেও এখনও এই বলটিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুতগতির বল হিসেবে বিবেচনা হয়। এই ঘটনার দুই দশক পর পাকিস্তানের আরেক পেসার মোহাম্মদ সামির দাবি, তিনি ভেঙেছিলেন শোয়েব আখতারের রেকর্ড। তবে যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে সেই বলের কোনো প্রমাণ নেই।

পাকিস্তানের ক্রিকেটে অহরহই দেখা মেলে গতিময় পেসারের। তবে এখন পর্যন্ত কেউই ছাড়িয়ে যেতে পারেননি শোয়েব আখতারকে। এমনকি কেউ শোয়েবের করা সবচেয়ে বেশি গতির ওই বলকেই চ্যালেঞ্জ জানাননি। তবে এবার মোহাম্মদ সামির দাবি, তিনি ভেঙেছিলেন ওই রেকর্ড।

তিনি জানান, স্পিড গানে সমস্যা থাকায় বলের গতি রেকর্ড করা হয়নি। বলেন, “একটি ম্যাচে আমি দুইটি ডেলিভারি করেছিলাম ঘণ্টায় ১৬০ কিমির বেশি গতিতে। একটি ছিল ১৬২, অন্যটি ১৬৪! এরপর আমাকে বলা হলো যে স্পিড গান কাজ করছে না, তাই এগুলো হিসেবে আনা হবে না।”

তিনি আরও বলেন, “তাই এ বলগুলো রেকর্ড হিসেবে রাখা হয়নি। কিন্তু আপনি যদি সবমিলিয়ে দেখেন ১৬০ কিমির বেশি গতিতে করা বলের সংখ্যা খুব কম, মাত্র এক-দুইটি। বিষয়টা এমন নয় যে ধারাবাহিকভাবে এই গতি বল করা যায়। মাঝেমধ্যে হয়ে থাকে এমন।”

বিভিন্ন কারণে পাকিস্তানের হয়ে খেলতে না পারা মোহাম্মদ সামি নিয়মিতই ১৪৫-১৫০ কিমি গতিতে বল করেছেন। পাকিস্তানের হয়ে সর্বশেষ ২০১৬ সালে মাঠে নেমেছিলেন এই পেসার।

২০০১ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে আন্তর্জাতি ক্রিকেটে পা রাখেন মোহাম্মদ সামি। ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৩৬ টেস্ট, ৮৭ ওয়ানডে এবং ১৩ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন মোহাম্মদ সামি। এই সময়ে তার শিকার ২২৭ উইকেট।

স্পোর্টসমেইল২৪/পিপিআর


বিষয়ঃ

শেয়ার করুন :


আরও পড়ুন

চল্লিশোর্ধ্ব ক্রিকেটারদের নিয়ে ‘বিশ্বকাপ’ আয়োজন করবে পাকিস্তান

চল্লিশোর্ধ্ব ক্রিকেটারদের নিয়ে ‘বিশ্বকাপ’ আয়োজন করবে পাকিস্তান

বিশ্বরেকর্ড থেকে তিন রান দূরে থামলেন শান মাসুদ

বিশ্বরেকর্ড থেকে তিন রান দূরে থামলেন শান মাসুদ

শান মাসুদকে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে দেখতে চান হাফিজ

শান মাসুদকে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে দেখতে চান হাফিজ

শহীদ আফ্রিদি মিথ্যাবাদী-চরিত্রহীন: কানেরিয়া

শহীদ আফ্রিদি মিথ্যাবাদী-চরিত্রহীন: কানেরিয়া