প্রেসিডেন্ট’স কাপের চতুর্থ ম্যাচে আফিফ হোসেন ধ্রুব ও মুশফিকুর রহিমের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে মাহমুদউল্লাহ একাদশের বিপক্ষে ২৬৫ রানের লড়াকু স্কোর গড়লো নাজমুল একদশ। ধ্রুব ১০৮ বলে ৯৮ এবং মুশফিক ৯২ বলে ৫২ রান করেন।
শনিবার (১৭ অক্টোরব) টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন মুাহমুদউল্লাহ একাদশের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ফলে ব্যাট হাতে প্রথমে মাঠে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৬৪ রান সংগ্রহ করে নাজমুল একাদশ।
ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় নাজমুল একাদশ। ৪ বলে ৮ রান করা ওপেনার সৌম্য সরকার পেসার রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন। এরপর দলীয় ২৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় নাজমুল একাদশ। এবারও রুবেল হোসেন। ১৪ বলে ৩ রান করা অধিনায়ক শান্তকেও বোল্ড করেন তিনি।
বল হাতে রুবেল হোসেন পরপর দুই ব্যাটসম্যানকে বোল্ড করার পর ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনকে এলবির ফাঁদে ফেলেন সুমন খান। ২১ বল মোকাবেলা করে ১৯ রান করেন ইমন। তার এ ইনিংসে ৪টি চারের মার ছিল।
দলীয় ৩১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর মুশফিকুর রহিম ও আফিফ হোসেন ধ্রুব ব্যাট হাতে দলের হাল ধরেন। দলীয় ১৭৮ রানে মুশফিকের ভুলে রান আউটে কাটা করে সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ২ রান দূরে থাকা আফিফ হোসেন থ্রুব। ১০৮ বল মোকাবেলা করে ৯৮ রান করে তিনি। আফিফের এ ইনিংসে ১২টি চারের মারের সাথে একটি ছক্কার মার ছিল।
আফিফ ফিরে যাওয়ার পর ব্যক্তিগত ৫২ রানে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। ৯২ বল মোকাবেলা করে ধীর গতিতে এ রান করেন মুশফিক। গত ম্যাচে সেঞ্চুরি করা মুশফিকের এ ম্যাচে মাত্র একটি চারের মার ছিল।
১৮৭ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর শেষ দিকে তৈহিদ হৃদয় এবং ইরফান সুক্কুরের ব্যাটে লড়াকু স্কোর গড়ে নাজমুল একাদশ। তৈহিদ হৃদয় ২৯ বলে ২৭ রান করে আউট হলেও ৩১ বলে অরাজিত ৪৮ রান করেন সুক্কুর।
বল হাতে রুবেল হোসেন ১০ ওভার বল করে ৫৩ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। এর মাঝে দুটি ওভার মেডেন করেন রুবেল। এছাড়া ইবাদত হোসেন ২টি এবং সুমন খান একটি উইকেট নেন।
[sportsmail24.com এর ওয়েবসাইট এখন sportsmail.com.bd ঠিকানাতেও ব্রাউজ করে পড়তে পারবেন। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস থেকেও খেলাধুলার সকল নিউজ পড়তে পারবেন। ইনস্ট্রল করুন স্পোর্টসমেইল২৪.কমের অ্যাপস ]