২০১৮ সালের মে মাসে ঢাকায় দক্ষিণ এশিয়ান ‘চুকবল’ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন আয়োজকরা। তবে এখনও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুমোদন মেলেনি।
১৯৭০ সালে সুইজারল্যান্ডের ক্রীড়াবিঞ্জানী হার্নান ব্যান্ডিট এ খেলাটির উদ্ভাবন করেন। প্রতি দলে সাতজন করে খেলোয়াড় থাকেন। অনেকটা হ্যান্ডবলের আদলে হয় খেলাটি। এ পর্যন্ত প্রায় ৮৩টি দেশে এর প্রচলন রয়েছে।
এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকাতে খেলাটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এশিয়া প্যাসিফিক চুকবল চ্যাম্পিয়নশীপ, ইউরোপিয়ান চুকবল কাপ, প্যান আমেরিকান কনফেডারেশন চুকবল চ্যাম্পিয়াশীপ, আফ্রিকান চুকবল চ্যাম্পিয়নশীপসহ বিশ্বজুড়ে এই খেলাটির বিভিন্ন প্রতিযোগিতা সমূহ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
২০১৩ সালে বাংলাদেশে এর যাত্রা শুরু হয়। দেশে তেমন প্রসার না হলেও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক আসরে বাংলাদেশ থেকে দল অংশ নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার হ্যানবডবল ফেডারেশনের সভা কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে দেশে চুকবলের প্রসার ও দক্ষিণ এশিয়ান টুর্নামেন্ট আয়োজনের বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান বাংলাদেশ চুকবল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আনম ওয়াহিদ দুলাল।
সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক চুকবল ফেডারেশনের সভাপতি মি. চিন চেং ক্রিস ওয়াং চুকবল খেলার আত্মপ্রকাশ ও এর বিকাশ এবং সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেন।